দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সার উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন এবং আমদানি বিকল্প সংশ্লিষ্ট রাসায়নিক দ্রব্য উৎপাদন।
আমদানি নির্ভরতা হ্রাস করে দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সার উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন এবং আমদানি বিকল্প সংশ্লিষ্ট রাসায়নিক দ্রব্য উৎপাদনের নিমিত্ত বিসিআইসি- এর কারখানাসমূহে জ্বালানী সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার এবং আর্থিক ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা উন্নয়নের মাধ্যমে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি।
১। সারসহ অন্যান্য পণ্যের উৎপাদন বৃদ্ধি ও উৎপদিত পণ্যের বিপণন জোরদারকরণ। |
২। আর্থিক ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি। |
৩। বন্ধ কারখানা চালুকরণ, অলাভজনক কারখানাকে লাভজনককরণ এবং লাভজনক কারখানার মুনাফা বৃদ্ধির মাধ্যমে আর্থিক অবস্থা সুসংহতকরণ। |
৪। কারখানাসমূহে জ্বালানি সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি ব্যবহারপূর্বক আধুনিকায়ন। |
৫। সুশাসন ও সংস্কারমূলক কর্মসম্পাদনের ক্ষেত্র
|
(ক) জাতীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন কর্মকান্ডের অন্যতম কৃষি খাতে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে দেশের আপাময় কৃষকদের চাহিদা মোতাবেক ন্যায্যমূল্যে ইউরিয়া সার সরবরাহ ও বিতরণের মাধ্যমে দেশের চাহিদা মিটানো।
(খ) দেশের মোট ইউরিয়া সারের চাহিদার যে অংশটুকু সংস্থাধীন কারখানাসমূহে উৎপাদন সম্ভব নয়, তা বিদেশ থেকে আমদানি করা।
(গ) সরকার কর্তৃক নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী বার্ষিক সম্ভাব্য সর্বোচ্চ পরিমান ইউরিয়া, টিএসপি, ডিএপি সার কাগজ, সিমেন্ট, ইনসুলেটর ও স্যানিটারীওয়ার, গ্লাসশীট ইত্যাদি পণ্য উৎপাদন ও বিক্রয়ের মাধ্যমে বাজার মূল্য স্থিতিশীল রাখা।
(ঘ) উৎপাদিত পণ্য বিক্রয় ও বন্টনের ক্ষেত্রে সংস্থা/কারখানার লাভের চেয়ে সামাজিক ও জনকল্যাণের বিষয়ে সর্বাধিক গুরুত্ব প্রদান।
(ঙ) দেশের শিল্পায়নে যথাযথ ভূমিকা এবং অবদান রাখা।
(চ) দেশে দক্ষ জনবল গড়ে তোলা।
(ছ) সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা, বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ।